Song & Notation

উতল ধারায় বাদল ঝরে-রবীন্দ্রসংগীত (প্রকৃতি,রূপকড়া,মিশ্রমল্লার,স্বর-৩৬ )

উতল ধারায় বাদল ঝরে , বেলা যে যায় একা ঘরে ।। সজল-হাওয়া বহে বেগে , পাগল নদী উঠে জেগে, আকাশ ঘেরে কাজল মেঘে , তমালবনে আঁধার করে ।। ওগো বঁধু ,দিনের শেষে এলে তুমি কেমন বেশে– আঁচল দিয়ে শুকাব জল , মুছাব পা আকুল কেশে । নিবিড় হবে তিমির-রাতি , জ্বেলে দেব প্রেমের বাতি, পরানখানি …

উতল ধারায় বাদল ঝরে-রবীন্দ্রসংগীত (প্রকৃতি,রূপকড়া,মিশ্রমল্লার,স্বর-৩৬ ) Read More »

দূরদেশী সেই রাখাল-রবীন্দ্রসংগীত (বিচিত্র,দাদরা,স্বর-১ )

দূরদেশী সেই রাখাল ছেলে আমার বাটে বটের ছায়ায় সারা বেলা গেল খেলে ।। গাইল কী গান সেই তা জানে , সুর বাজে তার আমার প্রাণে— বলো দেখি তোমরা কি তার কথার কিছু আভাস পেলে ।। আমি তারে শুধাই যবে ‘কী তোমারে দিব আনি’— সে শুধু কয়, ‘আর কিছু নয় , তোমার গলার মালাখানি ।’ দিই …

দূরদেশী সেই রাখাল-রবীন্দ্রসংগীত (বিচিত্র,দাদরা,স্বর-১ ) Read More »

দাঁড়িয়ে আছ তুমি-রবীন্দ্রসংগীত (পূজা,ত্রিতাল,স্বর-৪০ )

দাঁড়িয়ে আছ তুমি আমার গানের ও পারে— আমার সুরগুলি পায় চরণ, আমি পাই নে তোমারেে ।। বাতাস বহে মরি মরি , আর বেঁধে রেখো না তরী– এসো এসো পার হয়ে মোর হৃদয়মাঝারে ।। তোমার সাথে গানের খেলা দূরের খেলা যে, বেদনাতে বাঁশি বাজায় সকল বেলা যে । কবে নিয়ে আমার বাঁশি বাজাবে গো আপনি আসি …

দাঁড়িয়ে আছ তুমি-রবীন্দ্রসংগীত (পূজা,ত্রিতাল,স্বর-৪০ ) Read More »

এ পথ গেছে-রবীন্দ্রসংগীত (পূজা,দাদরা,স্বর-৫২)

এ পথ গেছে কোন্খানে গো কোনখানে— তা কে জানে তা কে জানে কে জানে ।। কোন পাহাড়ের পারে, কোন্ সাগরের ধারে , কোন্ দুরাশার দিক-পানে— তা কে জানে তা কে জানে কে জানে ।। এ পথ দিয়ে কে আসে যায় কোন্খানে তা কে জানে তা কে জানে কে জানে । কেমন যে তার বাণী , …

এ পথ গেছে-রবীন্দ্রসংগীত (পূজা,দাদরা,স্বর-৫২) Read More »

সব কাজে হাত-রবীন্দ্রসংগীত (বিচিত্র,দাদরা,স্বর-৫২)

সব কাজে হাত লাগাই মোরা সব কাজেই । বাধা বাঁধন নেই গো নেই ।। দেখি খুঁজি বুঝি, কেবল ভাঙি গড়ি যুঝি, মোরা সব দেশেতেই বেড়াই ঘুরে সব সাজেই ।। পারি নাইবা পারি , না হয় জিতি কিম্বা হারি– যদি অমনিতে হাল ছাড়ি মরি সেই লাজেই । আপন হাতের জোরে আমরা তুলি সৃজন ক’রে, আমরা প্রাণ …

সব কাজে হাত-রবীন্দ্রসংগীত (বিচিত্র,দাদরা,স্বর-৫২) Read More »

সবারে করি আহ্বান-রবীন্দ্রসংগীত (আনুষ্ঠানিক,২/২ ছন্দ,স্বর৫৫)

সবারে করি আহ্বান —- এসো উৎসুখচিত্ত, এসো আনন্দিত প্রাণ ।। হৃদয় দেহো পাতি, হেথাকার দিবা রাতি করুক নবজীবনদান ।। আকাশে আকাশে বনে বনে তোমাদের মনে মনে বিছায়ে বিছায়ে দিবে গান । সুন্দরের পাদপীঠতলে যেখানে কল্যাণদীপ জ্বলে সেথা পাবে স্থান ।।

গহন কুসুমকুঞ্জ মাঝে-রবীন্দ্রসংগীত (ভানুসিংহের পদাবলী,একতাল)

গহন কুসুমকুঞ্জ-মাঝে মৃদুল মধুর বংশি বাজে, বিসরি ত্রাস লোকলাজে সজনি, আও আও লো ।। পিনহ চারু নীল বাস, হৃদয়ে প্রণয়কুসুমরাশ, হরিণনেত্রে বিমল হাস, কুঞ্জবনমে আও লো ।। ঢালে কুসুম সুরভভার, ঢালে বিহগ সুরবসার, ঢালে ইন্দু অমৃতধার বিমল রজতভাতি রে । মন্দ মন্দ ভৃঙ্গ গুঞ্জে, অযুত কুসুম কুঞ্জে কুঞ্জে ফুটল সজনি , পুঞ্জে পুঞ্জে বকুল যুথি …

গহন কুসুমকুঞ্জ মাঝে-রবীন্দ্রসংগীত (ভানুসিংহের পদাবলী,একতাল) Read More »

বড়ো বেদনার মতো-রবীন্দ্রসংগীত(প্রেম,একতাল,স্বর-১৩)

বড়ো বেদনার মতো বেজেছ তুমি হে আমার প্রাণে, মন যে কেমন করে মনে মনে তাহা মনই জানে ।। তোমারে হৃদয়ে ক’রে আছি নিশিদিন ধ’রে, চেয়ে থাকি আঁখি ভ’রে মুখের পানে ।। বড়ো আশা, বড়ো তৃষা, বড়ো আকিঞ্চন তোমারি লাগি । বড়ো সুখে, বড়ো দুখে, বড়ো অনুরাগে রয়েছি জাগি । এ জন্মের মতো আর হয়ে গেছে …

বড়ো বেদনার মতো-রবীন্দ্রসংগীত(প্রেম,একতাল,স্বর-১৩) Read More »

ধ্বনিল আহ্বান মধুর-রবীন্দ্রসংগীত(পূজা,তেওড়া,স্বর-১৩)

ধ্বনিল আহ্বান মধুর গম্ভীর প্রভাত-অম্বর-মাঝে, দিকে দিগন্তরে ভূবনমন্দিরে শান্তিসঙ্গীত বাজে ।। হেরো গো অন্তরে অরূপসুন্দরে, নিখিল সংসারে পরমবন্ধুরে, এসো আনন্দিত মিলন-অঙ্গনে শোভন মঙ্গল সাজে ।। কলুষ কল্মষ বিরোধ বিদ্বেষ হউক নির্মল , হউক নিঃশেষ— চিত্তে হোক যত বিঘ্ন অপগত নিত্য কল্যাণকাজে । স্বর তরঙ্গিয়া গাও বিহঙ্গম, পূর্বপশ্চিমবন্ধুসঙ্গম— মৈত্রীবন্ধনপুণ্যমন্ত্র-পবিত্র বিশ্বসমাজে ।।

কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি-রবীন্দ্রসংগীত (বিচিত্র পর্যায়,অর্ধঝাপ তাল,স্বর-১৩ )

কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি, কালো তারে বলে গাঁয়ের লোক । মেঘলা দিনে দেখেছিলেম মাঠে কালো মেয়ের কালো হরিণ-চোখ । ঘোমটা মাথায় ছিল না তার মোটে, মুক্তবেণী পিঠের ‘পরে লোটে । কালো ? তা সে যতই কালো হোক, দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ । ঘন মেঘে আঁধার হল দেখে ডাকতেছিল শ্যামল দুটি গাই, শ্যামা মেয়ে ব্যস্ত ব্যাকুল …

কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি-রবীন্দ্রসংগীত (বিচিত্র পর্যায়,অর্ধঝাপ তাল,স্বর-১৩ ) Read More »