chhayanot

সঙ্ঘ-শরণ-তীর্থ/নজরুলগীতি,দেশাত্মবোধক,দাদরা

সঙ্ঘ-শরণ-তীর্থ যাত্রাপথে এসো মোরা যাই । সঙ্ঘ বাঁধিয়া চলিলে অভয় সে পথে মৃত্যু নাই ।। মোরা সঙ্ঘবদ্ধ হইলে তাদের সাথে ঐশী শক্তি সহায় হইয়া চলে হাত রেখে হাতে, সঙ্ঘবদ্ধ হইলে সারথি ভগবানে মোরা পাই ।। সঙ্ঘ-শক্তি আসিলে সর্ব ক্লৈব্য হইবে লীন চল্লিশ কোটি মানুষ এই ভারতে ভিন্ন হইয়া থাকি ঠাঁই ঠাঁই তাই মোরা পরাধীন । …

সঙ্ঘ-শরণ-তীর্থ/নজরুলগীতি,দেশাত্মবোধক,দাদরা Read More »

শুকনো পাতার নূপুর/নজরুলগীতি,আরবী সুর,কাহার্বা

শুকনো পাতার নূপুর পায়ে নাচিছে ঘুর্ণী বায় । জল-তরঙ্গে ঝিল্ মিল্ ঝিল্ মিল্ ঢেউ তুলে সে যায় ।। দীঘির বুকের শতদল দলি’ ঝরায়ে বকুল চাঁপার কলি, চঞ্চল ঝরণার জল ছলছলি’ মাঠের পথে সে ধায় ।। বনফুল-আভরণ খুলিয়া ফেলিয়া আলুথালু এলোকেশ গগনে মেলিয়া, পাগলিনী নেচে যায় হেলিয়া দুলিয়া ধূলি-ধূসর কায় ।। ইরাণী বালিকা যেন মরু-চারিণী পল্লীর …

শুকনো পাতার নূপুর/নজরুলগীতি,আরবী সুর,কাহার্বা Read More »

কারার ঐ লৌহ-কবাট/নজরুলগীতি,ভাঙার গান,দেশাত্মবোধক,দাদরা

কারার ঐ লৌহ-কবাট ভেঙে ফেল্ কররে লোপাট রক্ত-জমাট শিকল-পূজোর পাষাণ-বেদী । ওরে ও তরুণ ঈশান ! বাজা তোর প্রলয়-বিষাণ । ধ্বংস-নিশান উড়ুক প্রাচী’র প্রাচীর ভেদি’ ।। গাজনের বাজনা বাজা ! কে মালিক ? কে সে রাজা ? কে দেয় সাজা, মুক্ত স্বাধীন সত্য কে রে ? হা হা হা পায় যে হাসি, ভগবান পরবে ফাঁসি …

কারার ঐ লৌহ-কবাট/নজরুলগীতি,ভাঙার গান,দেশাত্মবোধক,দাদরা Read More »

হলুদ গাঁদার ফুল/নজরুলগীতি,ঝুমুর,দাদরা

হলুদ-গাঁদার ফুল, রাঙা-পলাশ ফুল । এনে দে এনে দে নইলে বাঁধব না বাঁধব না চুল ।। কুসমী রং শাড়ি, চুড়ি-বেলোয়ারি কিনে দে হাট থেকে এনে দে মাঠ থেকে বাবলা ফুল আমের মুকুল ।। তিরকুট পাহাড়ে শাল-বনের ধারে বসবে মেলা আজি বিকাল বেলায়, দলে দলে পথে চলে সকাল হ’তে সাঁওতাল সাঁওতালনী নূপুর বেঁধে পায় । যেতে …

হলুদ গাঁদার ফুল/নজরুলগীতি,ঝুমুর,দাদরা Read More »

আকাশে হেলান দিয়ে/নজরুলগীতি,দাদরা,”সাপুরে” চিত্রনাট্যের গান

আকাশে হেলান দিয়ে পাহাড় ঘুমায় ঐ । ঐ পাহাড়ের ঝর্ণা আমি উধাও হ’য়ে বই গো উধাও হয়ে বই ।। চিতা-বাঘ মিতা আমার গোখরো খেলার সাথী সাপের ঝাঁপি বুকে ক’রে সুখে কাটাই রাতি । ঘুর্ণী হাওয়ার ঊর্ণী ধ’রে নাচি তাথৈ থৈ ও আমি নাচি তাথৈ থৈ পাহাড় ঘুমায় ঐ ।।

দূর-দ্বীপ-বাসিনী/নজরুলগীতি (কিউবান্ সুর,কাহার্বা )

দূর-দ্বীপ-বাসিনী—। চিনি তোমারে চিনি,– দারুচিনির দেশের তুমি বিদেশিনী গো সুমন্দ-ভাষিণী ।। প্রশান্ত সাগরে তুফানে ও ঝড়ে শুনেছি তোমারি অশান্ত রাগিণী ।। বাজাও কি বুনো সুর পাহাড়ী বাঁশিতে— বনান্ত ছেয়ে যায় বাসন্তী হাসিতে– তব কবরী মূলে নব এলাচীর ফুল দোলে কুসুম-বিলাসিনী ।।

হঠাৎ-দেখা / রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

রেলগাড়ির কামরায় হঠাৎ দেখা, ভাবি নি সম্ভব হবে কোনোদিন ।। আগে ওকে বারবার দেখেছি লাল রঙের শাড়িতে—- দালিম-ফুলের মতো রাঙা ; আজ পরেছে কালো রেশমের কাপড়, আঁচল তুলেছে মাথায় দোলন-চাঁপার মতো চিকন-গৌর মুখখানি ঘিরে । মনে হল , কালো রঙে একটা গভীর দূরত্ব ঘনিয়ে নিয়েছে নিজের চারদিকে, যে দূরত্ব সর্ষেক্ষেতের শেষ সীমানায় শালবনের নীলাঞ্জনে । …

হঠাৎ-দেখা / রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর Read More »

তিমিরদুয়ার খোলো-রবীন্দ্রসংগীত (স্বদেশ,ত্রিতাল,মিশ্র রামকেলী,স্বর-৩৬)

তিমিরদুয়ার খোলো—এসো, এসো নীরবচরণে । জননী আমার, দাঁড়াও এই নবীন অরুণকিরণে ।। পুণ্যপরশপুলকে সব আলস যাক দূরে । গগনে বাজুক বীণা জগত-জাগানো সুরে । জননী, জীবন জুড়াও তব প্রসাদসুধাসমীরণে । জননী আমার, দাঁড়াও মম জ্যোতিবিভাসিত নয়নেে ।।

তিমির বিভাবরী-রবীন্দ্রসংগীত (প্রেম,ত্রিতাল,বেহাগ,স্বর-৩৬)

তিমির বিভাবরী কাটে কেমনে জীর্ণ ভবনে , শূন্য জীবনে— হৃদয় শুকাইল প্রেম বিহনে ।। গহন আঁধার কবে পুলকে পূ্র্ণ হবে ওহে আনন্দময় , তোমার বীণারবে— পশিবে পরানে তব সুগন্ধ বসন্তপবনে ।।

যদি আমায় তুমি বাঁচাও-রবীন্দ্রসংগীত (পূজা,দাদরা,মিশ্র রামকেলী,স্বর-৩৬)

যদি আমায় তুমি বাঁচাও,তবে তোমার নিখিল ভুবন ধন্য হবে ।। যদি আমার মনের মলিন কালী ঘুচাও পুণ্যসলিল ঢালি তোমার চন্দ্র সূর্য নূতন আলোয় জাগবে জ্যোতির মহোৎসবে ।। আজও ফোটে নি মোর শোভার কুঁড়ি, তারি বিষাদ আছে জগৎ জুড়ি । যদি নিশার তিমির গিয়ে টুটে আমার হৃদয় জেগে উঠে, তবে মুখর হবে সকল আকাশ আনন্দময় গানের …

যদি আমায় তুমি বাঁচাও-রবীন্দ্রসংগীত (পূজা,দাদরা,মিশ্র রামকেলী,স্বর-৩৬) Read More »